পথের ইন্দ্রাণী
ডিহর গ্ৰামে বাবা
ষাঁড়েশ্বর
কবিকে পাগল ভেবে ভুলে গেছেন!
কবিকে পাগল ভেবে ভুলে গেছেন!
তাই আজ সকালে দ্বারকেশ্বর নদে
অনুভূতিশীল ঈশান কোণ স্থাপন করবো
অনুভূতিশীল ঈশান কোণ স্থাপন করবো
তোমরাও আসতে পারো!
অভয়মুদ্রা তুমিও!
অভয়মুদ্রা তুমিও!
যখন ঘোরই অঘোর ,
অরচিত মাটির প্রতিগ্ৰহণের
মর্মরে একটি গৃহশোভা হোক !
অরচিত মাটির প্রতিগ্ৰহণের
মর্মরে একটি গৃহশোভা হোক !
প্রত্যাশা এমনই।
স্মৃতি না সুন্দর ভুলে গেছি।
শ্রীকেতনে বিশ্বেশ্বর
অদিতির বাড়ি নিয়ে যায় !
অদিতির বাড়ি নিয়ে যায় !
মধুর , তীব্র দহনের এক পশলা
বৃষ্টির সুরে কবিতারা ভিড় করে...
বৃষ্টির সুরে কবিতারা ভিড় করে...
মাকড়া পাথরে অতীত দিনের
চেনা অস্থিরতার যতন তুমি ধরো হাত
চেনা অস্থিরতার যতন তুমি ধরো হাত
আমার তো গোধূলির ধাত--
তাই দ্বিমোহিনীযানে
জয়কৃষ্ণপুর হয়ে বাড়ি ফিরি।
জয়কৃষ্ণপুর হয়ে বাড়ি ফিরি।
দ্যুতিনিবিড়ের জঙ্গলে
ছুটে চলে পথের ইন্দ্রানী
ছুটে চলে পথের ইন্দ্রানী
কথা লিখে যাই...
( ২ )
অনন্তের শোকে তোমাকে
ইলার পৌরুষ উপহার দেব !
ইলার পৌরুষ উপহার দেব !
নিভৃত গোপন করো পথি।
নয়ন মেলিয়া দেখি
রচিত মৎসগন্ধা
যমুনা বাঁধের অতীব বিস্ময়ে
কিভাবে কৌমার্য লাভ করিয়াছে!
রচিত মৎসগন্ধা
যমুনা বাঁধের অতীব বিস্ময়ে
কিভাবে কৌমার্য লাভ করিয়াছে!
তুমি তো অকুতোভয় গণতান্ত্রিক
ক্ষতস্থান , যন্ত্রণা , রাজনীতি
এবার মরফিন দিক
এবার মরফিন দিক
( ৩ )
আমার ঈশ্বর অভিশপ্ত
কবিতার আহত ছত্রাক
কবিতার আহত ছত্রাক
আর নুন মাখা ভাত
অভাবকে ডালোবাসা
হলুদ ফাল্গুন...
হলুদ ফাল্গুন...
এসো অন্নকূট
আরাধনা আয়োজন
আরাধনা আয়োজন
অভিগমনের কাল
বুঝে ফেলি
বিরহে মধুর রাখি...
অধরামথিত সংকট
আর পেয়ালায় পিরিচের ফিসফিস
No comments:
Post a Comment