রুপোলি রেখা, কৃষ্ণসার চবুতরা
এই দেখো
ডাকবাক্স এখনো ভর্তি,
হ্যান্ডবিলে
বিভিন্ন দরের বিশেষ বিশেষ খোলা খিড়কি। দূর থেকে চলে আসে যে বালক, তার নামের দস্তখত মকশো করতে হাত
কাঁপে, কাঁপুক।
আজ
স্তব্ধদিবস। সীমারেখায় বসে নির্মাণ হয় ছায়াচিত্র। এসব সময়ে ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোরের
সাথে গোটানো চার আঙ্গুলে ভর দিয়ে থাকে চিবুক। তর্ক হোক, পক্ষীরাজ অথবা ইউনিকর্ন!
পাতা উলটোবার
অনুষ্ঠানে সামিল হতে হয়, ওই হাততালির মাঝে মিলিয়ে যায় অজানা পরিব্রাজক। দূরের বালক
দুহাতে ধরে থাকে অবজ্ঞা, হাও ফিকল মাইন্ডেড য়ু আর! আহ, শকিং অক্টোপাস, স্পর্শ দিতে এগিয়ে আসে নিরাকার ঈশ্বর!
আকাশপথে বুঝি
শ্যাওলার আধিক্য। কাঁহাতক মেঘেরা ভারি পেট, কাঁহাতক দুধেল রোদ। পোঁটলা বাঁধা কাঁধ নাচানো দেখা
যায়, খসে খসে পড়ে
যজ্ঞকাঠ। অশ্বমেধের ঘোড়া ধরেছি।
No comments:
Post a Comment